ডাল-তেল ও মসলা ফসল চাষ (হার্ডকভার)
ডাল-তেল ও মসলা ফসল চাষ (হার্ডকভার)
৳ ৩০০   ৳ ২৫৫
১৫% ছাড়
Quantity  

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

১০% নিশ্চিত ছাড় এবং ডেলিভারি একদম ফ্রি !!  মাত্র ১০০০ বা তার বেশি টাকার পাঠ্যবই ও অনুশীলনমূলক বই -এর জন্য প্রযোজ্য। কুপন কোড: ACADEMIC ব্যবহার করলেই 

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

খাদ্যশস্য তথা ধান উৎপাদনে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। এখন কারও আর ভাতের অভাব নেই। কিন্তু চাহিদার তুলনায় অভাব রয়ে গেছে ডাল, তেল ও মসলা ফসলের। ভাত খাওয়ার জন্যই আমাদের এগুলো দরকার। চাহিদার সবটুকু এখনো আমাদের দেশিয় উৎপাদনের দ্বারা পূরণ করা সম্ভব না হওয়ায় প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করে আমাদের উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ডাল, তেল ও মসলা বিদেশ থেকে আনতে হচ্ছে। সেজন্য দেশে এ তিন ধরনের ফসলেরই উৎপাদন বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে। কিন্তু চাইলেই তো আর উৎপাদন বাড়বে না। তার জন্য চাই পরিকল্পনা ও প্রচেষ্টা। দিন দিন চাষের জমি কমছে। তাই উৎপাদন বাড়ানোর জন্য এখন একক জমি থেকে ফলন বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। সেজন্য উন্নত অতিফলনশীল জাত ব্যবহার করে আধুনিক কলাকৌশলের মাধ্যমে আমাদের এসব ফসলের উৎপাদন বাড়াতে হবে। এসব ফসলের সেসব কৌশল বা প্রযুক্তিগুলোই কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় অত্যন্ত সহজবোধ্য ভাষায় লিখেছেনে তাঁর 'ডাল-তেল ও মসলা ফসল চাষ' বইটিতে। এ বইয়ে তিনি মসুর, মুগ, মাসকলাই, ছোলা, অড়হর, খেসারি, মটর, ফেলন, সরিষা, তিল, সয়াবিন, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, কুসুম ফুল, পেঁয়াজ, রসুন, হলুদ, মরিচ, আদা, ধনিয়া, কালোজিরা অর্থাৎ মোট ২১ টি ফসলের আধুনিক উৎপাদন প্রযুক্তি বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। আশা করি কৃষক ও সম্প্রসারণ কর্মীদের, কৃষির ছাত্র-ছাত্রীদের বইটি যথেষ্ট কাজে লাগবে।

Title : ডাল-তেল ও মসলা ফসল চাষ
Author : মৃত্যুঞ্জয় রায়
Publisher : প্রান্ত প্রকাশন
ISBN : 9789849383277
Edition : 1st Published, 2019
Number of Pages : 208
Country : Bangladesh
Language : Bengali

কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় প্রায় তিন দশক ধরে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লিখছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে এম.এসসি.এজি (উদ্যানতত্ত্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশাগতভাবে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুদীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ফসল উৎপাদনের বিশেষ পারদর্শীতা, শিক্ষকতা ও প্রশিক্ষণের দক্ষতা। এর ওপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছেন ‘বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল’ বইটি।। কৃষি বিষয়ে তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে বই লিখেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ৮৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ৬২টি বই কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক লেখালেখির জন্য তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ একাডেমী অব এগ্রিকালচার স্বর্ণপদক।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]