
৳ ৪৮৫ ৳ ৪১২
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত ছাড়





প্যাকেজ বিবরণ
SL | Product | Name | Category | MRP | Discount | Sale Price | |
---|---|---|---|---|---|---|---|
1 | ![]() |
মাসুদ রানা ৪৭০ : কালবেলা | শিশু-কিশোর উপন্যাস | 203 Tk | 15 % | 173 Tk | ![]() |
2 | ![]() |
মাসুদ রানা ৪৭১ : নরকের শহর | গোয়েন্দা, অ্যাডভেঞ্চার, রহস্য | 110 Tk | 15 % | 94 Tk | ![]() |
3 | ![]() |
মাসুদ রানা ৪৭৪: ডার্টি গেম | গোয়েন্দা, অ্যাডভেঞ্চার, রহস্য | 172 Tk | 16 % | 146 Tk | ![]() |
আলাদাভাবে সর্বমোট মূল্য | 485 Tk | 15 % | 413 Tk | ||||
(-) বান্ডল ডিসকাউন্ট | 1 Tk | ||||||
অফার মূল্য | 15% | 412 Tk |
মাসুদ রানা ৪৭০ : কালবেলা
প্রিয় বন্ধু সোহেল জানাল: বিসিআই চিফ চাইছেন মানবিক এক কাজ যেন করে দেয় রানা। সে-দায়িত্ব পালন করে ফ্রান্স থেকে আয়ারল্যান্ডে গিয়ে বেধড়ক মার খেল ও। খুন হয়ে গেল লাস্যময়ী বেলা ওয়েস। আর সেটা ঠেকাতে না পেরে জেদ চেপে গেল রানার মনে– ওর প্রাণ থাকতে ছাড়বে না নৃশংস খুনিদেরকে! অবশ্য রানা জানে না, জড়িয়ে যাচ্ছে ভয়ঙ্কর জটিল ষড়যন্ত্রের জালে। পদে পদে ওর বিপদ, শিহরন ও মৃত্যুর হাতছানি! বহু যুগ আগে যার শুরু ব্রিটেনে, এবার বোধহয় তার চূড়ান্ত ফয়সালা হবে আমেরিকায়। কিন্তু দুর্ধর্ষ ক’জন প্রাক্তন সামরিক কর্মকর্তা, দুর্নীতি পরায়ণ পুলিশ চিফ ও অসংখ্য দস্যুর বিরুদ্ধে কীভাবে নিজেকে বাঁচাবে আনফিট রানা?
মাসুদ রানা ৪৭১ : নরকের শহর
কেউ বলবে না মাসুদ রানা খুব সহজ লোক। তবে গায়ে পড়ে কখনও ঝামেলা করে, তেমনটাও নয়। আর কেউ যদি খুন করে ওর প্রিয় কাউকে, কখনও তাকে ক্ষমা করে না রানা। সেক্ষেত্রে প্রাণে বাঁচতে পারে না সেই খুনি। আর এবার তেমনই এক অপরাধ করে বসেছে শিকাগোর দোর্দন্ড- প্রতাপ এক মাফিয়া ডন। তার নির্দেশে খুন করা হয়েছে রানা এজেন্সির শাখা-প্রধান স্নিগ্ধা আর অপারেটর তুষারকে। সুতরাং শিকাগো শহরে তীব্র অগ্নিঝড়ের মত গিয়ে হাজির হলো রানা। আর তারপর? শুরু হলো প্রতিশোধের শ্বাসরুদ্ধকর এক উপাখ্যান। চলুন, আমরা দেখে আসি ওখানে কী করছে রানা!
মাসুদ রানা ৪৭৪: ডার্টি গেম
খুন করতে রানাকে হন্যে হয়ে খুঁজছে সিআইএ-র এজেণ্টরা। এদিকে বিসিআই চিফকে বললেন আমেরিকার ডিআইএ চিফ: দুরূহ এক মিশনে এল সালভেদরে রানা গেলে ওর মৃত্যু-পরোয়ানা রদ করিয়ে দেবেন প্রেসিডেণ্টকে দিয়ে। এতে রাজি হন বিসিআই চিফ। অথচ কয়েক মাস পর জানা গেল রানা আছে সোনসোনেট কারাগারে। ওদিকে নিষ্ঠুর খেলা ডার্টি গেম-এর জন্যে ভয়ঙ্কর দশ কয়েদি চাই প্রযোজক ব্র্যাড স্টিলের। তার চোখ পড়ল রানার ওপরে। ওকে ধরে আনা হলো দুর্গম এক দ্বীপে। নয়জন খুনি ও ধর্ষকের সঙ্গে মরণপণ লড়ে জিতে গেলে, মুক্ত করে দেয়া হবে ওকে। কিন্তু কথাটা কি আসলে সত্যি, নাকি এরমধ্যে আছে বড় ধরনের শুভংকরের ফাঁকি?
Title | : | মাসুদ রানা সিরিজের সর্বশেষ তিনটি বই |
Author | : | কাজী আনোয়ার হোসেন |
Author | : | কাজী মায়মুর হোসেন |
Publisher | : | সেবা প্রকাশনী |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
বাংলাদেশের পাঠকদের কাছে রহস্য-রোমাঞ্চ গল্পের সাহিত্যধারাকে প্রায় একা হাতে জনপ্রিয় করে তুলেছেন যে মানুষটি তিনি কাজী আনোয়ার হোসেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত সেবা প্রকাশনীর মাধ্যমেই তৈরি হয়েছে এই সাহিত্যধারার বিশাল পাঠকশ্রেণী। বিদ্যুৎ রায় এবং শামসুদ্দিন নওয়াব ছদ্মনামে লিখেছেন অসংখ্য গল্প। পাঠকদের কাছে পরিচিত প্রিয় কাজীদা নামে। প্রখ্যাত গণিতবিদ ও সাহিত্যিক বাবা কাজী মোতাহের হোসেন ও মা সাজেদা খাতুনের ঘরে ১৯৩৬ সালের ১৯ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন কাজী আনোয়ার হোসেন। পরিবারের সঙ্গীতচর্চার ধারাবাহিকতায় প্রথমে সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলেও ১৯৬৩ সালে বাবার দেওয়া টাকায় সেগুনবাগিচায় প্রেসের যাত্রা শুরু করেন। পরবর্তীতে সেই প্রেস থেকেই নিজের সম্পাদনায় পেপারব্যাকে সৃষ্টি করেছেন কুয়াশা, মাসুদ রানা, তিন গোয়েন্দার মতো চিরতরুণ চরিত্রগুলোর। কাজী আনোয়ার হোসেন এর বই ‘কুয়াশা’ সিরিজের মাধ্যমেই মূলত রহস্যধারার বই প্রকাশ শুরু সেবা প্রকাশনীর। এরপর এক বন্ধুর প্রকাশিত জেমস বন্ডের ‘ডক্টর নো’ পড়ে ঠিক করেন বাংলাতেই লিখবেন এই মানের থ্রিলার। সালটা ১৯৬৫, মোটর সাইকেল নিয়ে ঘুরে এলেন চট্টগ্রাম, কাপ্তাই ও রাঙামাটি। সাত মাস সময় নিয়ে লিখলেন মাসুদ রানা সিরিজের প্রথম গল্প ‘ধ্বংস পাহাড়’। এই সিরিজের কাজী আনোয়ার হোসেনের বই সমূহ এর মধ্যে প্রথম তিনটি বাদ দিলে বাকিসবগুলোই লেখা হয়েছে বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে। কাজী আনোয়ার হোসেন এর বই সমগ্র রহস্য-রোমাঞ্চ সাহিত্যের যে পিপাসা পাঠকের মনে তৈরি করেছে তা মেটাতে সাড়ে চারশোরও বেশি মাসুদ রানার বই প্রকাশ করতে হয়েছে সেবা প্রকাশনীকে, যার ধারাবাহিকতা আজও চলমান। ১৯ জানুয়ারি, ২০২২ সালে ঢাকার বারডেম জেনারেল হাসপাতালে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
If you found any incorrect information please report us