
৳ ৩৫০ ৳ ২৯৮
|
১৫% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
একাডেমিক বইয়ে ১০% পর্যন্ত ছাড়





বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব, উত্তর-পূর্ব, উত্তর-পশ্চিম, দক্ষিণাঞ্চল, উত্তরাঞ্চলে বিভিন্ন লঘু নৃগোষ্ঠীর বসবাস। এই নৃগোষ্ঠীসমূহের জীবন ও সংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে আধুনিক মঞ্চে নাট্যরচনার সূত্রপাত করেন সেলিম আল দীন। এরপর তাদের জীবন ও সংস্কৃতি মঞ্চে উদ্ভাসিত হয় বাংলাদেশের বিভিন্ন নাট্যকারদের রচনায়। বাংলাদেশের থিয়েটারে নৃগোষ্ঠীর নাট্য প্রয়াস প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞের অভিমত, “বাংলা নাটকের বয়স সুদীর্ঘ হলেও, এদেশের আদি নৃগোষ্ঠীর জীবন ও জনপদ নিয়ে নাট্যরচনার প্রয়াস অতি সাম্প্রতিক প্রবণতা। দীর্ঘ উপেক্ষার পর এদেশের কয়েকজন সচেতন নাট্যশিল্পী আদি নৃগোষ্ঠীর জীবন নিয়ে নাট্যরচনায় এগিয়ে এসেছেন, আমাদের নাটকে সঞ্চারিত হয়েছে একটি নতুন মাত্রা।”১ নৃগোষ্ঠীর জীবন নিয়ে যারা নাটক রচনা করেছেন জ্জসেলিম আল দীন, মামুনুর রশীদ, আফসার আহমদ, মুম রহমান, গোলাম শফিক, তানভীর আহমেদ সিডনী, জুয়েল কবীর, শুভাশিস সিনহা প্রমুখ। স্বাধীন বাংলাদেশে ‘আদিবাসী’ শব্দের চেয়ে রাজনৈতিক বিবেচনায় ‘উপজাতি’ শব্দের প্রচলন লক্ষ করা যায়। এই শব্দের ব্যবহার প্রসঙ্গে আফসার আহমদের অভিমত, “বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বাঙালির তুলনায় এ সকল নৃগোষ্ঠীকে অনুন্নত পশ্চাৎপদ, বর্বর ও সরল আখ্যায়িত করে জাতির চেয়ে কম মর্যাদাব্যঞ্জক উপজাতি তকমাটি সেটে দেয়া হয়েছে।”২ এই রাজনৈতিক বিবেচনায় লঘু নৃগোষ্ঠীসমূহ মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন। বাঙালি শাসকগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক শোষণ ও রাজনৈতিক নির্যাতনের শিকার এই নৃগোষ্ঠীসমূহ।৩ সংস্কৃতি, ভাষা, ধর্ম ও ঐতিহ্য বিবেচনায় এ নুগোষ্ঠীসমূহ স্বতন্ত্র জাতিসত্তা হিসেবে পরিগণিত হতে পারে।৪ তার জন্য সমাজ ও রাষ্ট্রের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন। নৃগোষ্ঠী নাট্যের সংজ্ঞায় গবেষক লিখেছেন, “কোন বিশেষ নৃগোষ্ঠীর যে সকল পৌরাণিক উপকথা, লোককথা, লোকসংস্কার, লোকাচার ও দীর্ঘকালের আচরিত ঐতিহ্যপুষ্ট জীবনবিশ্বাসের অভিজ্ঞান সেই নৃগোষ্ঠীর ধর্মীয় কৃত্য বা উৎসবে প্রায় অপরিবর্তিত অবস্থায় নৃত্যগীত নির্ভর নাট্যপরিবেশনারূপে প্রচলিত তাই এক কথায় নৃগোষ্ঠী নাট্য বা এথনিক থিয়েটার (ঊঃযহরপ ঞযবধঃৎব)।”৫ অর্থাৎ নৃগোষ্ঠী নাট্যের উপাদানসমূহ নিম্নরূপ: ক. নৃগোষ্ঠীর উপকথা, লোককথা, লোকসংস্কার, লোকাচার বিষয় হিসেবে থাকবে খ. নৃগোষ্ঠীর ধর্মীয় কৃত্য বা উৎসব কেন্দ্রিক অনুষ্ঠান গ. নৃত্য-গীতনির্ভর নাট্য পরিবেশনা ঘ. নৃগোষ্ঠীর নৃতাত্তি¡ক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দৃষ্ট এই এথনিক “(জাতিগত) থিয়েটারের একান্ত স্বাক্ষরবাহী কোনো বিশেষ নৃগোষ্ঠীর পালা বা নাট্যকাহিনী অবলম্বনপূর্বক কোনো নাটক রচিত ও মঞ্চে পরিবেশিত হলে তখন তাকে ‘নব্যজাতিগত থিয়েটার’ বা ‘ঘবড় ঊঃযহরপ ঞযবধঃৎব’ নামে অভিহিত করা যায়”৬। এই গ্রন্থে যুক্ত নাট্যত্রয়ীকে তাই নব্যজাতিগত থিয়েটারের পাÐুলিপি বলা যায়। পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। এ যেন মান্দি স্বপ্নের মৃত্যু। স্বপ্ন হত্যার বিচার চায় তার সন্তান উত্তম। তাঁর এই বিচার প্রার্থনা যেন বাঙালির হাতে নিপীড়িত আদিবাসীদের দ্রোহের স্মারক। বাংলাদেশের অধিবাসীদের বড়ো অংশ, সমাজ ও রাষ্ট্র আদিবাসীদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে বিবেচনা করে। নাট্যকার প্রতীকায়নের মাধ্যমে সে চিত্র তুলে ধরেছেন। তবে স্থানীয় বাঙালির চিন্তনে থাকে দখল মানসিকতা। এই ধর্মান্তকরণও ভুমির মালিকানা ধরে রাখার চেষ্টা থেকে জাত। মাতৃতান্ত্রিক মান্দি সমাজে ভূমির মালিকানা বদলে যাবে ধর্ম বদল করলেই। সে কাজটা তারা সচেতন ভাবে করে। টুকিয়া রেমার মৃত্যু পরবর্তী কৃত্যের বিবরণ পাঠক চিত্তে এই নৃগোষ্ঠীর পরিচয় উন্মোচনে সহায়তা করে। উদয় তার বন্ধু সাইদুলকে নিয়ে আসে নিজ গ্রামে, এ সময় ঢাকা থেকে বিরিশিরির যাত্রাপথের বিবরণ পাওয়া যায়। যার মধ্য দিয়ে নাট্যকার প্রকৃতি ও যানবাহনের চিত্র তুলে ধরেন। নদী, চারপাশের প্রকৃতি বর্ণনার মাধ্যমে নাট্যকার একখÐ বাংলাদেশকে রূপায়িত করেন। নাট্যকার নানা স্থানে পাঠক দর্শককে দার্শনিক চিন্তনে নিয়ে যেতে চান। সাইদুল বলে, ‘মৃত্যুর কোনো বিকল্প নেই’। টুকিয়া রেমা তার পুত্রকে বলে, ‘মানুষ খায় মানুষেরই ধর্ম, দাকবেওয়াল।’ এমনি আরও কিছু সংলাপ রয়েছে, পাঠক নাটক পাঠ থেকে তা উপলব্ধি করতে পারবেন। নাট্যকারের চিন্তার সাথে বিক্রিয়ায় পাঠক নিজ চিন্তনের রূপ নির্মাণ করতে পারবেন। নাট্যকার বিভিন্ন স্থানে সচেতনভাবে গারো ভাষা ব্যবহার করেছেন। তিনটি নাটকেই তা লক্ষ্য করা যায়। একজন রাশিমনি নাটকে হাজং ভাষার ব্যবহারও রয়েছে। ফলে এ কথা বলা যায়, নাট্যকারত্রয় উপরিভাগ থেকে এই নাটক রচনা করেন নি। বরং তারা ক্ষেত্রসমীক্ষার মাধ্যমে এই দুই নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতিকে উপলব্ধি করেছেন। শেষ পূর্ণিমা নাটকের আঙ্গিক কথানাট্যের। রচয়িতা গল্প বলে চলেন। এই গল্পে গান আছে, আছে নাচ, আছে কথোপকথন, বাংলা নাট্যের আদি রীতিতে রচিত এ নাটক বাঙালি ও গারো নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বিক্রিয়া। যার একদিকে থাকে সাইদুল আর অন্যদিকে প্রভাতী। কবি সাইদুলের শরীর ও মননে প্রোথিত থাকেন নাট্যকার, তার বেদনাও বহন করে চলেন মুম রহমান। ওয়াল মিকয়া : গারো সংস্কৃতির খনন পাহাড় ও সমতল দু‘টি ভিন্নভূমির একটি জাতি মান্দি। তাঁরা দুটো ভৌগোলিক পরিমÐলে আপন শক্তি নিয়ে দাঁড়িয়েছে। পাহাড়ের আচ্ছিক মান্দি সমতলে নেমে লামদানি হয়ে গেছে। তাঁরা যে জীবন যাপন করছে তার অবয়ব কেমন? তাঁদের অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে কালের ¯্রােতে নেমে আসা ধর্মগৃহ। অর্থনীতির সূত্রে জীবনাচরণ ও সংস্কৃতিও তারা অর্পণ করে খ্রিষ্টধর্মের কাছে। তাঁদের সঙ্গে আত্মীয়তা করতেই নগর থেকে যায় সুমন্ত। সুমন্ত যেন পাখির চোখে দেখে এক লঘু নৃগোষ্ঠীর কান্না। তাই প্রারম্ভেই নাট্যকার জানিয়ে দেন, এখানে মানুষের জীবন পাহাড় আর মাটির সঙ্গমে ভূমিষ্ট হয়। অমিত জ্ঞানতৃষ্ণাপিপাসুজনেরা মানুষকে গবেষণাগারের উপাদান হিসেবে বিবেচনায় সমাজ সংস্কৃতি আর অর্থনীতির বিক্রিয়া করে। কালের ডাক আরও স্পষ্ট, তার গায়ে আধুনিকতার পোষাক। উন্মুল মানুষ, অবক্ষয়ের জীবন। পৃথিবীর বাতাস দেয়ালে তাঁদের দীর্ঘশ্বাস লতিয়ে ওঠে। কালের গহŸরে লুকায়িত মানুষের জীবন ফসিলের অনুসন্ধানে কখনও কখনও আধুনিক মানুষ তার দরজা খোলে। এক হেমন্তে সূর্য চোখ খুলতেই সুমন্ত বেড়িয়ে পড়ে। সুমন্ত এই খননের কালে দেখে তাদের সংস্কৃতি খেয়ে নিয়েছে খ্রিষ্ট ধর্ম। আর সাথে রয়েছে বাঙালির নিপীড়ন। তার সঙ্গে দেখা হয় এক যুবকের, তার নাম কখনো ‘ওয়ালজান’ (গারো পালার চরিত্র) আবার কখনো বা নিরেন্দ্র চিসিম। সে এখানে দেখে মান্দি নাট্য ‘শেরাজিং’ পালা। এই পালাটি প্রাচীন বলে বিশেষজ্ঞ অভিমত প্রকাশ করেছেন।৭ সারা রাত এই মানুষটির সাথে ঘুওে বেড়ানোর ফলে জানে পৃথিবী সৃষ্টির গারো মিথ। কিন্তু ভোর হতেই মুছে যায় রাতের মানুষ। এমনকি রেকর্ডারে ধারন করা অংশটুকুও থাকে না। রাতের অংশটুকু মস্তিষ্কে নিয়ে ফিরে যায়। নাট্যকার এখানে জাদুবাস্তবতা তৈরি করেন। ৭ “নাট্যকাহিনীর উৎপত্তিস্থল খাসিয়া পাহাড়ের মিগাম অঞ্চল। নাটকটি নিঃসন্দেহে প্রাচীনত্বের দাবীদার। কেননা অভিবাসনকারী গারো নৃ-গোষ্ঠী তিব্বত থেকে এসে খাসিয়া, জৈন্তিয়া, গারো পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে বসতি স্থাপন করে।” লুৎফর রহমান, নৃ-গোষ্ঠী নাট্য গারো, পৃ. ১২৬ একজন রাশিমনি : লড়াইয়ের ডাক ব্রিটিশ ভারতের সর্বশেষ আন্দোলন টঙ্ক বিদ্রোহ। বৃহত্তর ময়মনসিংহের গারো পাহাড়ের পাদদেশে এই বিদ্রোহে যুক্ত ছিলেন আদিবাসীরা। সুসং-দূর্গাপুরের জমিদার পরিবারের সন্তান বামপন্থি রাজনীতিবিদ মণি সিংহ (১৯০১-১৯৯০) এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। হাজং নেতা ললিত সরকার কৃষকদের টঙ্ক প্রথার বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ করার প্রচারণা চালান। দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান রাশিমনি হাজং (১৯০১-১৯৪৬) এই আন্দোলনের শহিদ। ১৯৪৬ সালের প্রথম দিন ময়মনসিংহ জেলার ম্যাজিস্ট্রেট ব্যাস্টিনের নেতৃত্বে কয়েক হাজার ইংরেজ সৈন্য গ্রামের পর গ্রামে লুট, হত্যা ও ধর্ষণ শুরু করে। হাজং মাতা রাশিমনি হাজং-এর নেতৃত্বে রুখে দাঁড়ায় হাজংরা। হাজং বীরমাতাকে কেন্দ্র করে জুয়েল কবীর রচনা করেছেন নাটক। তিনি টঙ্ক আন্দোলনের সাথে সমসাময়িক ধর্মীয় মৌলবাদের উত্থানকে যুক্ত করে নিয়েছেন। তাই গারো কৃত্য আয়োজনের সময় মসজিদের ইমাম মুন্সি আব্দুর রহিমের নেতৃত্বে তিনজন মুসল্লি আক্রমণ করে। তারা গারো বাদ্যযন্ত্র দ্রাম ভাঙে, এ যেন শেষ পূর্ণিমার টুকিয়া রেমার কথন ‘মানুষ খায় ধর্ম’। গারো নারী রোনুলা রেমা ধর্মখেকো এই মানুষগুলোকে প্রতিরোধ করে। অবশ্য স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে সংখ্যালঘু ও আদিবাসীরা ভূমি ও শরীর দখলের প্রয়োজনে বিভিন্ন স্থানে আক্রান্ত হয়েছে। নাট্যকার জনপ্রতিরোধের রূপ নির্মাণ করতে চেয়েছেন এ গারো নারীর মাধ্যমে। জহর হাজং-এর বাড়িতে কন্যা জন্ম নিলে রাশিমনির নামানুসারে তার নামকরণ করা হয়। যেন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বাহিত হয় এই দ্রোহী নারী। নারী লোলুপ জাফরুল্লাহ তাকে ধর্ষণ করতে চাইলে হাজংমাতা রাশিমনির দা দিয়ে ক্ষতাক্ত করে নতুন প্রজন্মের রাশিমনি। টঙ্ক বিদ্রোহের শহিদ এই নারীর আবার জন্ম হয়। এমনি করেই গারো পাহাড়ের নিপীড়ন ও প্রতিরোধ নাট্য বিষয় হয়। তিনটি নাটকের রচয়িতা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত¡ বিভাগ থেকে ¯œাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। সে সূত্রে আঙ্গিকের ক্ষেত্রে বাংলা নাট্যের চিরায়ত রূপ অনুসরণ করেছে। এই তিন আখ্যানকে উপন্যাস কিংবা কবিতা বলা যায়। যারা পাঠ করবেন তাদের জানিয়ে রাখছি, এই নাটকগুলো মঞ্চায়িত না হলেও ক্ষতি নেই। কেননা এটি আখ্যান হিসেবেও পাঠকের হৃদয়ে জায়গা করে নেবে। নানা চিত্রকল্পে তা পাঠককে কল্পলোকে ভ্রমণ করাবে। এই নাটকত্রয় পাঠ থেকে গারো ও হাজং এই দুই নৃগোষ্ঠীর সঙ্গে বাঙালির সাংস্কৃতিক যোগাযোগ দৃঢ় হোক এই প্রার্থনা করি। বাংলাদেশের মঞ্চে লঘু নৃগোষ্ঠী নাট্যের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে সেলিম আল দীনের অভিমত, “সমকালীন বাংলা নাটকে রুগ্ন ও অনচ্ছ শিল্পরীতির ক্ষেত্রে এ শ্রেণীর নাট্যের সমৃদ্ধ কাহিনী আঙ্গিক ও অভিনয়রীতি নানা মাত্রায় আমাদের মঞ্চে গৃহীত হতে পারে। আমরা দেখেছি লঘু নৃ-গোষ্ঠী পুরাণে বিবৃত বিচিত্র অতিলৌকিকতার আড়ালে জীবন ও জগতের এক শাশ্বত রূপের পরিচয় বিদ্যামান। এদের বিচ্ছিন্ন অথচ সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, বহুবর্ণিল কৃত্য ও ভৌগোলিক নিসর্গ আমাদের নাট্য, সংগীত, চিত্রকলা, কাব্য ও উপন্যাসে নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম-সন্দেহ নেই।”৮ বাংলাদেশে নিউ এথনিক থিয়েটার প্রকাশনায় ‘ক্রিয়েটিভ ঢাকা’ একটি পালক স্থাপন করেছে। নাট্যগ্রন্থ প্রকাশনায় বাংলাদেশে অনাগ্রহের এই কালে তারা নৃগোষ্ঠী নাট্যেও সংকলন প্রকাশ করছে। সে সূত্রে প্রকাশকের কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। লেখক-পাঠকের এই সংযোগ সেতু ক্রিয়েটিভ ঢাকার প্রকাশনা সংখ্যা বাড়তে থাকুক সে প্রত্যাশা রইলো। পাঠকের কল্যাণ হোক। ৮ পত্রমুখ, থিয়েটার স্টাডিজ, সেলিম আল দীন (সম্পাদনা), ২য় সংখ্যা, জুন ২০০৪
Title | : | নৃনাট্য ত্রয়ী |
Author | : | মুম রহমান |
Publisher | : | ক্রিয়েটিভ ঢাকা পাবলিকেশন্স |
ISBN | : | 9789848071441 |
Edition | : | 1st Published, 2021 |
Number of Pages | : | 152 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
If you found any incorrect information please report us